গার্লস গাইডঃ
শরণখোলা সরকারি ডিগ্রি কলেজ গার্লস গাইড হলো একটি আন্তর্জাতিক অরাজনৈতিক শিক্ষা ও সমাজ সেবামূলক যুব আন্দোলন। স্বাস্থ্য ও চরিত্র গঠনে এবং মানবিক গুণাবলী বিকাশে এবং একজন বালিকা কিশোরীকে আদর্শ নাগরিক হিসাবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে এই আন্দোলনের সৃষ্টি।
গার্লস গাইডের নিয়মাবলীঃ
গাইডের ১০টি নিয়মাবলী তাদের মানতে হয় এবং নিজের জীবনে বাস্তবায়ন করতে হয়।
১) গাইডেরা আত্মমর্জাদায় নির্ভরযোগ্য।
২) গাইড কর্তব্য পরায়ন।
৩) গাইডের কর্তব্য নিজে কার্যোপযোগী হওয়া এবং অপরকে সাহায্য করা।
৪) গাইড সকলের বন্ধু এবং গাইড মাত্রই সকলের ভগ্নি।
৫) গাইড মাত্রই বিনয়ী।
৬) গাইড জীবের বন্ধু।
৭) গাইড আদেশ পালন করে।
৮) গাইড হাসিমুখে প্রতিকূলে অবস্থার মোকাবেলা করে।
৯) গাইড মিতব্যয়ী।
১০) গাইড কথা, কাজে ও চিন্তায় নির্মল।
গার্লস গাইডের ব্যাংক ব্যাজঃ
ক) হলদে পাখির ব্যাজ।
খ) টেন্ডার ফুট ব্যাজ।
গ) রেঞ্জার ব্যাজ।
ঘ) কমিশনার কাজ।
গার্লস গাইডের শাখা সমূহের নির্ধারিত বয়সঃ
১) হলদে পাখি (৬-১০ বছর)।
২) গাইড ও সি গাইড (১১-১৫ বছর)।
৩) রেঞ্জার ও সি রেঞ্জার (১৬-২৬ বছর)।
৪) যুবানেতী (২৭-৩০ বছর)।
গার্লস গাইডের কাজঃ
১) শিশু অধিকার সংরক্ষণ।
২) বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণ কাযক্রম।
৩) বৃক্ষ রোপণ।
৪) সেনিটেশন।
৫) বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ।
৬) ধোঁয়া বিহীন চুলা ব্যবহার।
৭) স্বাস্থ্য ও পুষ্টি জ্ঞান।
৮) শান্তি ও সংস্কৃতি।
এছাড়া বন্যা, ঝড়, মহামারী ও দুর্ভিক্ষ মোকাবিলা করা।
|